কোরানের সবচেয়ে বড় ভুল কোনটা?
ইসলাম ধর্মের সবচেয়ে বড় সোর্স হচ্ছে কোরান। কোরান লেখক স্বয়ং নিজেই দাবী করেছেন যে কোরান একটি স্বচ্ছ ও নির্ভুল বই যা মানব জাতির জন্যে জন্যে কেয়ামত পর্যন্ত দিকনির্দেশনা। কোরান অবতীর্ণ করা হয় নবী মোহাম্মদের নিকট। মোহাম্মদ এমন এক ব্যাক্তিত্ব যিনি সারা জীবনে কখনো ভুল কাজ করেননি বা করতে পারেন না।
কিন্তু কোরান খুললেই প্রতি পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় বৈজ্ঞানিক তথ্যের ভুল, গাণিতিক ভুল, ঐতিহাসিক ভুল, বৈয়াকরণিক ভুল...ভুল...ভুল...ভুল...
ভুলে ভুলে ভরা আমাদেরই বসুন্ধরা। অসংখ্য ভুলের মাঝে কোরানের সব চেয়ে বর ভুল কোনটা সেটা খুঁজে বের করা মুশকিল। যদিও মুশকিল তারপরেও আজ একটি পরিচিত ভুলের সাথে নতুন করে আবার পরিচয় করাতে চাচ্ছি।
পয়েন্ট ০১ঃ
কোরান সূরা ১৮ঃ আয়াতঃ ৮৬
"অবশেষে তিনি(যুলকারনাইন) যখন সুর্যের অস্তাচলে পৌছলেন; তখন তিনি সুর্যকে এক পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যেতে দেখলেন এবং তিনি সেখানে এক সম্প্রদায়কে দেখতে পেলেন। আমি বললাম, হে যুলকারনাইন! আপনি তাদেরকে শাস্তি দিতে পারেন অথবা তাদেরকে সদয়ভাবে গ্রহণ করতে পারেন।"
উক্ত আয়াত থেকে প্রশ্ন হচ্ছে
০১। যে পৃথিবীতে কি এমন কোনো স্থান আছে যেখানে সূর্য অস্ত যায়?
০২। যদি না থাকে তাহলে কারো পক্ষে কি সূর্যাস্থলে যাওয়া সম্ভব?
০৩। আল্লাহপাক সুস্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন যে যুলকারনাইন নামক ব্যাক্তি সেখানে গিয়ে ছিলেন এবং দেখেছিলেন সুর্য পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যাচ্ছে এবং সেখানে কিছু মানুষ ও বসবাস করছে। সেটা কেনো?
এখন মুসলিম ভাইরা এসে উত্তর দিবেন যে, "আসলে আল্লাহ বলেনি যে সূর্য পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যায়। আল্লাহ শুধু সেটাই বলেছেন যুলকারনাইন নামক ব্যাক্তি যা দেখেছে..."
উক্ত বাক্য থেকেও প্রশ্ন রয়ে যায়,
০৪। আসলেই যেহেতু সূর্যাস্ত হয় এমন স্থান পৃথিবীতেই নেই তাই যুলকারনাইনের পক্ষেও সেখানে যাওয়া সম্ভব নয়। তাহলে যুলকারনাইনের কেচ্ছা নিশ্চই মিথ্যা? তাহলে এই মিথ্যা কেচ্ছা কোরানে স্থান পেলো কি করে??
পয়েন্ট ০২ঃ
যদি কোরানের কোনো আয়াত নিয়ে যদি অসুবিধে দেখা দেয় তাহলে আমরা উক্ত আয়াতের তাফসীর এবং এর সাথে সম্পর্কিত হাদীস পড়ি। উক্ত আয়াতের সাথে সম্পর্কিত হাদীস কি বলে এবার দেখা যাকঃ
আবু দা'র হতে বর্ণিতঃ একদা আমি সূর্যাস্তের সময় আল্লাহর নবীর পেছনে বসে গাধার পিঠে করে যাচ্ছিলাম। তখন আল্লার নবী জিজ্ঞাসা করলেন, "তুমি কি জানো সূর্য কোথায় অস্ত যায়?" আমি বললাম, 'আল্লাহ এবং তার নবীই ভালো জানেন।" তখন তিনি বললেন, "এটি অস্ত যায় গরম পানির জলাশয়ে" [Sunan Abu Dawud 3991]
উক্ত হাদীস থেকে যেসব প্রশ্ন করা যায়ঃ
১। এর চেয়ে সুস্পষ্ট ভাবে বলা সম্ভব যে সূর্য কোথায় অস্ত যায়?
২। উক্ত হাদীসে কি সেটাই প্রমাণ হয়না যে মোহাম্মদ কোরানের আয়াতকেই মোডিফাই করে জানতে পেরেছেন আসলে সূর্য অস্ত যায় পৃথিবীরই কোনো জলাশয়ে?
৩। এরচেয়ে স্পষ্ট ভাবে কি মোহাম্মদ এবং কোরান লেখকের অজ্ঞাতা ধরিয়ে দেয়া সম্ভব?
৪। উক্ত আয়াত এবং হাদীস পড়ে আপনি আসলে কি ভাবছেন? বিজ্ঞানের সকল বিষয় ত্যাগ করে অন্ধভাবে ধর্মকে আকড়ে ধরে পরে থাকবেন? নাকি আসলে নিজের অজান্তেই মোহাম্মদ বা কোরান লেখক কে ডিফেন্ড করার জন্যে যুক্তি খুজঁছেন? নাকি নিজের বিবেক কে প্রাধান্য দিয়ে মূর্খের ধর্ম ত্যাগ করার কথা ভাবছেন?
ভুলে ভুলে ভরা আমাদেরই বসুন্ধরা। অসংখ্য ভুলের মাঝে কোরানের সব চেয়ে বর ভুল কোনটা সেটা খুঁজে বের করা মুশকিল। যদিও মুশকিল তারপরেও আজ একটি পরিচিত ভুলের সাথে নতুন করে আবার পরিচয় করাতে চাচ্ছি।
পয়েন্ট ০১ঃ
কোরান সূরা ১৮ঃ আয়াতঃ ৮৬
"অবশেষে তিনি(যুলকারনাইন) যখন সুর্যের অস্তাচলে পৌছলেন; তখন তিনি সুর্যকে এক পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যেতে দেখলেন এবং তিনি সেখানে এক সম্প্রদায়কে দেখতে পেলেন। আমি বললাম, হে যুলকারনাইন! আপনি তাদেরকে শাস্তি দিতে পারেন অথবা তাদেরকে সদয়ভাবে গ্রহণ করতে পারেন।"
উক্ত আয়াত থেকে প্রশ্ন হচ্ছে
০১। যে পৃথিবীতে কি এমন কোনো স্থান আছে যেখানে সূর্য অস্ত যায়?
০২। যদি না থাকে তাহলে কারো পক্ষে কি সূর্যাস্থলে যাওয়া সম্ভব?
০৩। আল্লাহপাক সুস্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন যে যুলকারনাইন নামক ব্যাক্তি সেখানে গিয়ে ছিলেন এবং দেখেছিলেন সুর্য পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যাচ্ছে এবং সেখানে কিছু মানুষ ও বসবাস করছে। সেটা কেনো?
এখন মুসলিম ভাইরা এসে উত্তর দিবেন যে, "আসলে আল্লাহ বলেনি যে সূর্য পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যায়। আল্লাহ শুধু সেটাই বলেছেন যুলকারনাইন নামক ব্যাক্তি যা দেখেছে..."
উক্ত বাক্য থেকেও প্রশ্ন রয়ে যায়,
০৪। আসলেই যেহেতু সূর্যাস্ত হয় এমন স্থান পৃথিবীতেই নেই তাই যুলকারনাইনের পক্ষেও সেখানে যাওয়া সম্ভব নয়। তাহলে যুলকারনাইনের কেচ্ছা নিশ্চই মিথ্যা? তাহলে এই মিথ্যা কেচ্ছা কোরানে স্থান পেলো কি করে??
পয়েন্ট ০২ঃ
যদি কোরানের কোনো আয়াত নিয়ে যদি অসুবিধে দেখা দেয় তাহলে আমরা উক্ত আয়াতের তাফসীর এবং এর সাথে সম্পর্কিত হাদীস পড়ি। উক্ত আয়াতের সাথে সম্পর্কিত হাদীস কি বলে এবার দেখা যাকঃ
আবু দা'র হতে বর্ণিতঃ একদা আমি সূর্যাস্তের সময় আল্লাহর নবীর পেছনে বসে গাধার পিঠে করে যাচ্ছিলাম। তখন আল্লার নবী জিজ্ঞাসা করলেন, "তুমি কি জানো সূর্য কোথায় অস্ত যায়?" আমি বললাম, 'আল্লাহ এবং তার নবীই ভালো জানেন।" তখন তিনি বললেন, "এটি অস্ত যায় গরম পানির জলাশয়ে" [Sunan Abu Dawud 3991]
উক্ত হাদীস থেকে যেসব প্রশ্ন করা যায়ঃ
১। এর চেয়ে সুস্পষ্ট ভাবে বলা সম্ভব যে সূর্য কোথায় অস্ত যায়?
২। উক্ত হাদীসে কি সেটাই প্রমাণ হয়না যে মোহাম্মদ কোরানের আয়াতকেই মোডিফাই করে জানতে পেরেছেন আসলে সূর্য অস্ত যায় পৃথিবীরই কোনো জলাশয়ে?
৩। এরচেয়ে স্পষ্ট ভাবে কি মোহাম্মদ এবং কোরান লেখকের অজ্ঞাতা ধরিয়ে দেয়া সম্ভব?
৪। উক্ত আয়াত এবং হাদীস পড়ে আপনি আসলে কি ভাবছেন? বিজ্ঞানের সকল বিষয় ত্যাগ করে অন্ধভাবে ধর্মকে আকড়ে ধরে পরে থাকবেন? নাকি আসলে নিজের অজান্তেই মোহাম্মদ বা কোরান লেখক কে ডিফেন্ড করার জন্যে যুক্তি খুজঁছেন? নাকি নিজের বিবেক কে প্রাধান্য দিয়ে মূর্খের ধর্ম ত্যাগ করার কথা ভাবছেন?
কোরানের সবচেয়ে বড় ভুল কোনটা?
Reviewed by Mdh Mahadi
on
January 15, 2021
Rating: 5

No comments