Header Ads

সর্বশেষ

কেনো আয়েশা কে বিয়ে ?

এটা একেবারে পানির মতো স্বচ্ছ যে আয়েশা বিয়ের সময় শিশু ছিলো । কিন্তু মুহাম্মদের আয়েশার মতো একটি শিশু কে বিয়ে করার কারণ কি ? এখানে আমার মুমিন ভাইয়েরা বিভিন্ন রকমের তত্ত্ব দিয়ে থাকেন । যেমন, মুহাম্মদের যৌনতার প্রতি কোন আকর্ষণ ছিলো না তিনি যতো বিয়ে করেছেন সব আল্লার ইচ্ছায় । কিন্তু আসলেই কি তাই ? মুহাম্মদের যৌনতার প্রতি কোন আকর্ষণ ছিলো না এটা বলা একেবারেই বোকামি কথা । মুহাম্মদের জীবনী ঘাঁটলেই এটা পরিষ্কার প্রতীয়মান যে মুহাম্মদ যৌনতার প্রতি শুধু আকৃষ্টই ছিলেন না বরং যৌন-আসক্তও ছিলেন । মুহাম্মদের অন্য মুসলিমদের জন্য ৪ টি আর নিজের জন্য অগণিত স্ত্রী রাখার নিয়ম করা ।

[সূরা আল-আহযাব ৩৩:৫০]

“হে নবী! আপনার জন্য আপনার স্ত্রীগণকে হালাল করেছি, যাদেরকে আপনি মোহরানা প্রদান করেন। আর দাসীদেরকে হালাল করেছি, যাদেরকে আল্লাহ আপনার করায়ত্ব করে দেন এবং বিবাহের জন্য বৈধ করেছি আপনার চাচাতো ভগ্নি, ফুফাতো ভগ্নি, মামাতো ভগ্নি, খালাতো ভগ্নিকে যারা আপনার সাথে হিজরত করেছে। কোন মুমিন নারী যদি নিজেকে নবীর কাছে সমর্পন করে, নবী তাকে বিবাহ করতে চাইলে সেও হালাল। এটা বিশেষ করে আপনারই জন্য-অন্য মুমিনদের জন্য নয়। আপনার অসুবিধা দূরীকরণের উদ্দেশে। মুমিনগণের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার জানা আছে। আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।”

এছাড়াও মুহাম্মদের জীবনের আরো বহু ঘটনা থেকে এটা পরিষ্কার যে মুহাম্মদ যৌন আসক্ত ছিলেন । আর আয়েশা কে বিয়ে করার কারণও মুহাম্মদের ঐ যৌন আসক্তিই ছিলো । যৌনতা ছাড়া মুহাম্মদের আর কোন কারণ ছিলো না একটি শিশুকে এভাবে বিয়ে করার । মুহাম্মদ আয়েশা কে বিয়ে করার পিছনে কারণ দেখিয়েছে যে ঈশ্বর বা আল্লাহ নাকি তাকে আয়েশাকে বিয়ে করতে উৎসাহিত করেছে । কিন্তু আল্লাহ কেনো তাকে একটি শিশুকে বিয়ে করতে উৎসাহিত করেছে সেই কারণ আল্লাহ বা মুহাম্মদ কেউই বলেনি । আসলে আয়েশা মুহাম্মদের জন্য একটি উপহার ছিলো যেটি সে আল্লার নাম করে নিজে নিজেকে দিয়েছিলো । জিনিষটা বুঝিয়ে বলছি । খাদিজা মারা যাবার পর মুহাম্মদ সওদা কে বিয়ে করে । খাদিজা ছিলেন সেই সময়ে আরবের বিশিষ্ট ধনী ব্যবসায়ী এবং ক্ষমতাধর একজন মহিলা । মুহাম্মদ যখন খাদিজা কে বিয়ে করে তখন তার বয়স ৪০ এবং মুহাম্মদ নিজে তখন ২৫ । খাদিজা মারা যাওয়ার সময় খাদিজার বয়স ৬৪ অর্থাৎ মুহাম্মদ তার জীবনের ২৪ বছর একজন বৃদ্ধার সাথে কাটিয়েছে । খাদিজা মারা যাবার পর মুহাম্মদ উন্মুক্ত হয় । কিন্তু মুহাম্মদের বয়স তখন ৫০ পার অর্থাৎ জীবনের প্রায় শেষ পর্যায়ে আর ততদিনে মুহাম্মদ ইসলামের কারণে অনেক কষ্ট সয্য করেছে এবং অনেক অপমান ও হেনস্থা হয়েছে । খাদিজা মারা যাবার সময় ইসলামের অবস্থা খুব একটা ভালো ছিলোনা । মুহাম্মদ চারিদিক থেকে অনেকটাই চাপের মধ্যে ছিলেন এবং মানসিক ভাবে অনেকটাই ভেঙ্গে পড়েছিলেন । এমন একটি পরিস্থিতি থেকে নিজেকে চাঙ্গা করতে এবং মুহাম্মদের মন ভালো করারা জন্য কিছু দরকার ছিলো । মুহাম্মদ একসময় সিদ্ধান্ত নেন যে তার একটি উপহার পাওয়া উচিৎ । কিন্তু কি সেই উপহার ? উপহারটি হলো একটি অল্পবয়স্কা মেয়ে । আমরা আগেই জেনেছি মুহাম্মদ সেক্স পছন্দ করতো । আর সেক্সের জন্য মুহাম্মদের পছন্দ ছিলো কচি অল্পবয়সী মেয়ে । মুহাম্মদ অল্পবয়সী মেয়েদের পছন্দ করতো তার উদাহরণ হাদিসেও পাওয়া যায় এবং মুহাম্মদ শুধু নিজে অল্পবয়সী মেয়েদের পছন্দ করতেন না, তিনি অন্যদেরো অল্পবয়সী মেয়েদের বিয়ে করার পরামর্শ দিতেন ।

[সহিহ বুখারী-৫০৮০]

ref-2-sb-5080.jpg[সুনানে ইবনে মাজহা-১৮৬১]

Ref 3.1 IM-1861এখানে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে মুহাম্মদের কাছে প্রিয় জিনিষ হলো কুমারী অল্প বয়স্কা মেয়ে কারণ তারা সুন্দরী হয়, তাদের সাথে খেলা ও কৌতুক করা যায় ইত্যাদি ইত্যাদি । এরপর মুহাম্মদ নিজেকে নিজে আল্লার নাম করে তার প্রিয় জিনিষটি উপহার দেন অর্থাৎ একটি কুমারী অল্প বয়স্কা মেয়ে আর সেই মেয়েটি হলো তার সবচেয়ে কাছের বন্ধু আবু বক্করের মেয়ে আয়েশা । মুহাম্মদ আবু বক্করের বাড়িতে প্রায়ই যেতো এবং সে আয়েশা কে অনেক আগে থেকে দেখেছিলো  । আয়েশা ছিলো সুন্দরী, চঞ্চল, প্রাণদিপ্ত । আয়েশার রূপ-লাবণ্য মুহাম্মদের মতো পুরুষদের ঘায়েল করতে বাধ্য । মুহাম্মদের জন্য আয়েশা ছিলো পারফেক্ট গিফট । তাই মুহাম্মদ আয়েশা কে উপহার হিসেবে নেওয়ার জন্য নিচের গল্পটি তৈরি করে ।

[সহিহ বুখারী-৭০১২]

ref-3-sb-7012.jpgএখানে তিনটি জিনিষ লক্ষ করুন । এক, মুহাম্মদ এখানে বলেছে “তোমাকে (‘আয়িশাকে) বিয়ে করার আগে দু’বার আমাকে দেখানো হয়েছে।” অর্থাৎ মুহাম্মদের আয়েশা কে বিয়ের আগেই আয়েশার উপর তার নজর ছিলো । দুই, ফেরেশতা আয়েশা কে একটি রেশমি কাপড়ে জড়িয়ে মুহাম্মদের কাছে নিয়ে আসছে ঠিক যেভাবে কোন উপহার সামগ্রী কাপড়ে জড়িয়ে কারো কাছে আনা হয় । আয়েশা কে ফেরেশতাটি ঠিক একটি উপহার সামগ্রীর মতোই মুহাম্মদের কাছে পেশ করে । তিন, এখানে আল্লার তরফ থেকে কোন হুকুম নেই, কোন দায়িত্ব নেই, কোন কাজ নেই । আয়েশা কে বিয়ে করা ঐশ্বরিক নির্দেশ হলে বা ইসলামের জন্য হলে এই নির্দেশের সাথে কোন ইন্সট্রাকশন বা কোন আদেশ বা হুকুম থাকার কথা । কিন্তু এখানে এরকম কোন আদেশ বা হুকুম কিছুই নেই কারণ এটা মুহাম্মদের জন্য কোন আদেশ বা হুকুম ছিলো না এটা ছিলো শুধুই উপহার । উপহারের সাথে কোন নির্দেশ বা আদেশ থাকে না । মুহাম্মদ এরপর বলেন এই উপহারটি যদি আল্লার তরফ থেকে হয় তাহলে আল্লাহ অবশ্যই তাকে দেবেন । এখানে সওদা কে নিয়ে প্রশ্ন আসতে পারে যে মুহাম্মদ আয়েশার আগে সওদা কে কেনো বিয়ে করেন । সওদা ছিলো মোটা, বয়স কিছুটা বেশী এবং দেখতেও খুব একটা আকর্ষণীয় ছিলো না । তাহলে সওদা কে বিয়ের কারণ কি ? সওদা কে মুহাম্মদ বিয়ে করে তার সংসার সামলানোর জন্য । খাদিজা মারা যাবার পর মুহাম্মদ আচমকা একা হয়ে পড়েন । তার ঘর সংসার ও বৃদ্ধ মুহাম্মদ কে দেখাশোনা করার জন্য একজন নারী প্রয়োজন ছিলো । আর মুহাম্মদের আয়েশা কে পছন্দ থাকলেও আয়েশা তখন নাদান শিশু । সে নিজেই তখন শিশু পালকদের কাছে বড় হচ্ছে এবং আমরা আগে দেখেছি আয়েশার অবস্থা তখন এমন ছিলো যে সেই সময় মুহাম্মদ আয়েশার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করলে তার অভ্যন্তরীণ শারীরিক ক্ষতি হতো । এরকম একজন শিশুর পক্ষে কি মুহাম্মদের যৌন উত্তেজনা মিটিয়ে মুহাম্মদের দেখাশোনা করে তার ঘর সংসার সামলানো সম্ভব ? তাই মুহাম্মদের সওদা কে বিয়ে করে শুধুমাত্র মুহাম্মদের ঘর দুয়োর এবং আয়েশা কে দেখাশোনা করার জন্য । কারণ আয়েশা তখন শিশু আর শিশুদের দেখাশোনা করার জন্য লোক প্রয়োজন । আয়েশা মুহাম্মদের ঘরে তার শৈশবে সওদার হাতে মানুষ হয়েছে । এজন্যই আমরা দেখি সওদা ও আয়েশার ভিতর একটি স্পেশাল বন্ডিং ছিলো একটা ভালোবাসার সম্পর্ক ছিলো । মুহাম্মদের সওদার প্রতি বিশেষ কোন আকর্ষণ ছিলো না । সময়ের সাথে সাথে যখন সওদার প্রয়োজন মুহাম্মদের জীবনে ফুরিয়ে আসে তখন সওদার প্রতি মুহাম্মদের এই অনীহা ক্রমশ বৃদ্ধি পায় এবং এক সময়য় চরম পর্যায়ে পৌছায় । সওদা তখন আশংকা করে যে মুহাম্মদ হয়তো তাকে তালাক দিয়ে দেবে । কিন্তু সওদা পরকালে মুহাম্মদের স্ত্রী হয়ে থাকতে চেয়েছিলো যাতে সে জান্নাতে যেতে পারে । তো… মুহাম্মদ কে তালাক দেওয়া হতে বিরত রাখার জন্য সওদা তার জন্য বরাদ্দ রাত মুহাম্মদের সবচেয়ে প্রিয় স্ত্রী আয়েশা কে দিয়ে দেয় । সওদা জানতো যে আয়েশা ছিলো মুহাম্মদের সবচেয়ে প্রিয় তাই সে জানতো তার বরাদ্দ রাতটি আয়েশা কে দিলে মুহাম্মদ সবচেয়ে বেশী খুশি হবে এবং সে সঠিক ছিলো ।

[সহিহ বুখারী-৫২১২]

ref-4-sb-5212.jpg

আয়েশা ছিলো মুহাম্মদের স্ত্রীদের মধ্যে সবচেয়ে সুন্দরী এবং আয়েশা যে মুহাম্মদের সবচেয়ে প্রিয় স্ত্রী ছিলো এবং আয়েশার সাথে সেক্সে মুহাম্মদ সবচেয়ে বেশী আনন্দ পেতো এই কথা মুহাম্মদের সময় সকলেই জানতো । কিছু উদাহরণ নিচে দেখুন । নিম্নোক্ত হাদিসটি প্রেক্ষাপট হলো মুহাম্মদের প্রিয় বন্ধু উমর একসময় জানতে পারেন যে তার মেয়ে হাফসা ও আয়েশা মুহাম্মদের সাথে মনোমালিন্য করে মুহাম্মদের থেকে দূরে থাকে । উমর এই ঘটনা জানতে পেরে তার মেয়ে হাফসার নিকট যায় তাকে শাসন করার জন্য ।

[সহিহ বুখারী – ২৪৬৮]

ref-5-sb-2468.jpg

উমর এবং আবুবকর ছিলো মুহাম্মদের সবচেয়ে কাছের বন্ধু । কিন্তু কাছের বন্ধু হওয়া সত্ত্বেও উমর ভালোই জানতো আবুবকরের মেয়ে আয়েশা ছিলো সবচেয়ে সুন্দরী এবং মুহাম্মদ আয়েশার প্রতি ছিলো সবচেয়ে দুর্বল । সুতরাং উমর ভয় পাচ্ছিলো যে মুহাম্মদ যদি কোন কঠোর সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে মুহাম্মদ আয়েশা কে কিছু বলবে না কিন্তু হাফসা হয়তো ক্ষতিগ্রস্ত হবে । এজন্য উমর তার মেয়েকে আয়েশা থেকে সাবধান থাকতে এবং আয়েশা কে অনুসরণ করতে নিষেধ করে দেন ।

আয়েশার সৌন্দর্য যে মুহাম্মদ কে মোহিত করে রেখেছিলো এবং আয়েশার প্রতি মুহাম্মদের এই পাগলামি ভরা দুর্বলতার কথা শুধু সওদা বা উমর নয়, সেই সময়ে মুহাম্মদের আশেপাশে সকলেই জানতো যে মুহাম্মদ আয়েশার জন্য পাগল ছিলো । সেই সময়ে মুসলিমরা জানতো যে মুহাম্মদ আয়েশার প্রতি দুর্বল এবং যেদিন মুহাম্মদ আয়েশার সাথে রাত কাটায় সেদিন মুহাম্মদ সবচেয়ে বেশী খুশি থাকে । তাই… সেই সময়ে মুসলিমরা কোন উপহার দিতে হলে আয়েশার সাথে যেদিন রাত কাটানোর সময় থাকতো সেই দিনের অপেক্ষায় থাকতো । আর… সাধারণ ভাবেই এতে মুহাম্মদের অন্য স্ত্রীরা রাগান্বিত ছিলো কারণ স্ত্রী হিসেবে সকলেরই সমান অধিকার ও সমান প্রাপ্যতা থাকার কথা এবং তারাও আয়েশার মতো উপহার আশা করে । এই নিয়ে মুহাম্মদের সংসারে তখন ব্যাপক গরমাগরমি চলছিলো । আসলে মুহাম্মদের সংসারে কখনোই শান্তি ছিলো না । ডজন খানেক সতীনের সংসারে যে সুখ শান্তি কখনোই আসেনা এটা সকলেরই জানা । মুহাম্মদের অভ্যন্তরীণ সাংসারিক কোন্দল এতো চরম পর্যায়ে ছিলো যে মুহাম্মদের স্ত্রীরা দুই দলে বিভক্ত ছিলো । এমনকি আমরা মুহাম্মদের সাংসারিক জীবনে এরকম ঘটনাও দেখি যে স্বয়ং আল্লাহকে মুহাম্মদের সংসার সামলাতে হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে । যাইহোক… মুহাম্মদের অন্য স্ত্রীরা আয়েশা ও অন্য স্ত্রীদের সাথে এই বৈষম্য মূলক আচরণের জন্য মুহাম্মদের সাথে তারা কথা বলে কিন্তু বরাবরে মতোই মুহাম্মদের আয়েশার প্রতি দুর্বলতা থাকার দরুন তিনি আয়েশার পক্ষ নেন ।

[সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২৫৮১]

new-hadith_15414032581.jpgএকটা মজার বিষয় হলো, মুহাম্মদ যখন আয়েশার সাথে সেক্স করছিলো তখন নাকি ঈশ্বর বা আল্লাহ মুহাম্মদের উপর অহি নাজিল করেছে । এটি একই সাথে হাস্যকর এবং অদ্ভুত । আগের লেখায় আমরা দেখেছি আয়েশা শিশু ছিলো । ৫০ ঊর্ধ্ব এক বুড়ো একটি শিশুর সাথে সেক্স করছে এটা এমনিতেই একটা জঘন্য ব্যাপার তার উপর সেই সেক্সের সময় মুহাম্মদের উপর নাকি ওহী নাজিল হচ্ছে । এটাতে হাসবো না কাঁদবো বোঝা মুশকিল । তো যাইহোক… আল্লাহ হয়তো ভেবেছিলেন যেহেতু মুহাম্মদ শিশু আয়েশার সাথে সেক্স করার সময়য় বেশী খুশি থেকে তাই ঐটাই হয়তো পারফেক্ট সময় । আর মুহাম্মদ খুশি থাকবেই বা না কেনো, আয়েশা ছিলো মুহাম্মদের কাছে পৃথিবীর সবচাইতে প্রিয় মানুষ ।

[সুনানে ইবনে মাজহা-১০১]

Ref 7 IM-101

[সহিহ বুখারী-৩৬৬২]

ref-6-sb-3662.jpg

আয়েশা কেনো মুহাম্মদের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ ছিলো কারণটা নিশ্চয় এতক্ষণে আমরা পরিষ্কার বুঝতে পেরেছি । আরো একটি অবাক করা বিষয় হলো মুহাম্মদ তার প্রিয় মানুষের তালিকায় এমনকি তার মেয়ে ফাতিমা কেও রাখেনি । তো… এখানে বুঝতেই পারছেন মুহাম্মদের আয়েশার প্রতি পাগলামিটা কোন লেভেলের ছিলো । সুতরাং মুহাম্মদের আয়েশা কে বিয়ে করাটা ছিলো শুধুই আয়েশার প্রতি মুহাম্মদের আকর্ষণ এবং মুহাম্মদের আচরণ থেকে এটা পরিষ্কার প্রতীয়মাণ হয় । এর পরেও যদি মুমিনরা না বোঝে এবং একের পর এক মনগড়া থিওরি আনতে থাকে তাহলে তাদের আর কিছুই বলার নাই । মুমিনদের মুহাম্মদের আয়েশা কে বিয়ে করা নিয়ে বানানো কোন থিওরিই আসলে ধোপে টেকে না এবং তাদের নিজস্ব এবং সবচাইতে নির্ভরযোগ্য সোর্স গুলোই তাদের দাবি কে বার বার মিথ্যা প্রমাণ করে । ইতিহাস বার বার চিৎকার করে সাক্ষী দেয় মুহাম্মদ আয়েশার বিয়েটা আসলে কি ছিলো । নিচের হাদিস খেয়াল করুন ।

[সহীহ বুখারী-২৯৬৭]

ref-10-sb-2967.jpg

বিয়ে এবং সাংসারিক জীবন সম্পর্কে মুহাম্মদের সহচরদের মুহাম্মদের চাইতে বেশি জ্ঞান ছিলো । রাবী জানতো যে একটি নাবালিকা মেয়ে হয়তো একজন পুরুষ কে  যৌন আনন্দ দিতে পারে কিন্তু যৌন আনন্দ সংসার জীবনের একমাত্র বিষয় নয় । সংসার জীবনে আর অনেককিছু খেয়াল রাখতে হয় । তার ছোট বোনদের কথা ভেবে সে কোন নাবালিকা কে বিয়ে করেনি । এই কমন সেন্সটা মুহাম্মদের সহচরদের মাথায় থাকলেও মুহাম্মদের মাথায় ছিলো না । নাহলে কোন সেন্সে একজন ৫০ ঊর্ধ্ব বুড়ো যার এক পা কবরে আর এক পা মাটিতে সে একটি নাদান শিশু যে কিনা স্বামীর বাড়িতে খেলনা পুতুল হাতে আসে তাকে বিয়ে করে ? যে মেয়ে মুহাম্মদের নাতনী হওয়ার যোগ্য সেই মেয়েকে মুহাম্মদ বৌ বানিয়ে ঘরে তুলেছে । মুহাম্মদের মাথায় ছিলো শুধুই যৌনতা । আয়েশার প্রয়োজন মুহাম্মদের কাছে শুধুই যৌনতার জন্য । ধর্মীও নেতা হিসেবে আমার মনেহয় না একজন শিশুকামী সেক্স আসক্ত উপযুক্ত কিন্তু মুমিনরা সেই শিশুকামী মুহাম্মদ কে যুগের পর যুগ অন্ধের মতো অনুসরণ করে যাচ্ছে । 

No comments