Header Ads

সর্বশেষ

মুসলিম ছেলেপেলেদের যৌন চাহিদা।


মুসলিম ছেলেপেলেরা বয়ঃসন্ধির পর থেকে সহজাত যৌন চাহিদাজনিত কারণে অবচেতনভাবে তীব্র অশান্তিতে ভুগে। সহজাত যৌনচাহিদা স্বাভাবিক উপায়ে মেটাতে না পেরে স্বমেহনই ওদের একমাত্র উপায় হয়ে দাঁড়ায়। ধর্মে আবার সেটাও নিষিদ্ধ থাকায় সেটা করেও একটা তীব্র আত্বগ্লানি/অনুশোচনা ওদের ভিতর কুড়েকুড়ে খায়।
বাইরে এরা নিজেকে একদম যৌনতাহীন সাঁচ্চা মুসলমান দেখাতে চাইলেও ভিতরে ভিতরে এরা চরম কামুক প্রকৃতির হয়। এই কারণে গুগলে পর্ণোগ্রাফি সার্চে তালিকার প্রথমদিকের দেশগুলো সবকটিই মুসলিম দেশ। বয়স বৃদ্ধির সাথেসাথে তলেতলে সহজাত যৌনচাহিদাও বাড়তে থাকে কিন্তু সেটা স্বাভাবিক উপায়ে পুরণের কোন উপায় না পেয়ে এদের যৌনতা ক্রমশ বিকৃতরুপ নিতে থাকে আর তাই গুগল সার্চে শিশুদের সাথে সেক্স, ছাগলের সাথে সেক্স, গরুর সাথে সেক্স এইসব সার্চ লিস্টেও তালিকায় সবচেয়ে উপরে থাকে মুসলিম দেশগুলো।
মেয়েদের ছবিযুক্ত যেকোন পেইজ বা প্রোফাইলে পাবলিক কমেন্ট চালু থাকলেই বাঙ্গালী মুমিন বান্দারা ওইখানে যেয়ে অশ্লীল শব্দ দিয়ে হাদিস কোরান ঝাড়েন, ধর্ম শিখাতে, পর্দা শিখাতে লেগে যান। সাকিবের বউ, সদ্য জন্মলাভ করা মেয়ে শিশু, নাসিরের বোন এমন যেখানেই নারীকুলের ছবি পাওয়া যাবে কমেন্ট অপশন খোলা থাকলে বাঙালী মুমিন বান্দারা ঝাঁপিয়ে পড়েন কে কার থেকে তীব্রভাবে ভাষা দিয়ে লিখনির মাধ্যমে ধর্ষণ করতে পারেন।
মুহাম্মদ বা ইসলামের সমালোচনায় কিছু বললেই উম্মতে মুহাম্মদি তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে বকাবকি শুরু করে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বকাগুলো যৌনকামনা কেন্দ্রিক। আমি আমার ফেসবুকে ইসলামের সমালোচনায় লিখাগুলোতে ইসলামের পক্ষে বড়বড় কথাবলা লোকগুলোর প্রোফাইল চেক করে প্রায়ই দেখি এদের প্রোফাইলভর্তি থাকে নোংরা-যৌনউত্তেজক পেইজে লাইকে।

দুজন নারী পুরুষের মধ্যে পারষ্পরিক দীর্ঘতর পরিচয় বুঝাপড়া ঘনিষ্ঠতা এইসবের মাধ্যমে ঘনিষ্ঠ হতে হতে চূড়ান্তরুপে যৌনতার মতো শারীরিক ঘনিষ্ঠতায় গড়ায়। এই দীর্ঘকালব্যাপী ভালোবাসার প্রকৃয়ার ঘনিষ্ঠতার উচ্চতম রুপ যে সেক্স সেটা মুহাম্মদের বান্দাদের মাথায় ঢুকবেইনা। সেক্স সে দীর্ঘ ভালোবাসার রুপ সেটা বুঝার ব্রেইন শিশুকামি দুশ্চরিত্র মুহাম্মদের অনুসারীদের নেই তাই তারা সবাইকেই তাদের কাতারে মনে করে। উম্মতে মুহাম্মদির মনে হয় যেকারো সাথেই যখনতখন সেক্স করা যায়। যেমনটি দয়াল নবী ৫৪-বছর বয়সে ৯ বছরের শিশু আয়েশার সাথে করেছিলেন যখন তার নিজেরই আয়েশার চেয়ে বড় মেয়ে ছিলো। এইসময় তিনি নিজেরর মুখেই বলেছিলেন আয়েশা অবুঝ শিশু তাই অবুঝ শিশু হিসেবে মূর্তরূপ পুতুল খেললে কোন দোষ নেই। নিজের মুখে ৯ বছরের শিশুকে অবুঝ শিশু বলে তার সাথে কোন বিবেকে সেক্স করা যায় যদি তিনি বিশ্বমানবের আদর্শই হয়ে থাকেন।
মুসলমানদের বুঝানো যায়না সভ্য সমাজে সভ্য মানুষের সামনে সুন্দরী মেয়েরা সম্পুর্ণ নগ্ন হয়ে ঘুরলেও কেউ সেক্স করতে চাইবেনা যদিনা ওই মেয়ের সাথে ভালোবাসার সম্পর্ক থাকে। নষ্ট শিশুকামি মুহাম্মদের অনুসারীদের এইটা কখনোইই বুঝানো যাবেনা যে আমার সামনে দুনিয়ার সবচেয়ে সুন্দরী ন্যাংটো হয়ে আহবান জানালেও সেক্স করতে মন চাইবেনা যদিনা আমার সাথে ওর ভালোবাসার সম্পর্ক থাকে। আমার যে ব্যক্তিগত গার্লফ্রেন্ড ওর সাথেই আমি সেক্স করে আধাঘণ্টা টিকতে পারিনা যেদিন ও অনাগ্রহী থাকে আর যেদিন ও নিজে আগ্রহী থাকে সেদিন তিন ঘণ্টা করার পরও মনে হয় আহা করিইনি, আরো করি ।
উম্মতে মুহাম্মদির কাছে সেক্স ধর তক্তা মার পেরেক টাইপের কিছু হলেও সভ্য মানুষ মাত্রই সেক্স ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ। আর সেই অর্থে প্রত্যেক বয়ঃপ্রাপ্ত ব্যক্তির জন্য সেক্স একটি অত্যাবশ্যকীয় জৈবিক/জৈবনিক চাহিদা। যৌনতাকে যতোই ট্যাবু করে রাখা হবে যতোই বাধা দিয়ে বা দমিয়ে রাখা হবে ব্যক্তিজীবন ততোই অসহনীয় অশান্ত হবে যার ফলশ্রুতিতে সমাজে নানারুপ বিশৃঙ্খলতা সৃষ্টি হবে আর হচ্ছেও তাই।
মুমিন বান্দারা যৌন সক্ষম বয়স হওয়ার পরেও বিয়ের আগ পর্যন্ত যৌনতার সহজাত সুখ পেতে না পেরে বিকল্প পথ বেছে নেয়। ( বিকল্প পথগুলোর মধ্যে চরম নোংরা ব্যাপার আছে, সমকামী না হয়েও সুযোগে সমলিঙ্গের শিশুকিশোর ধর্ষণ এর মধ্যে সবচে ভয়ানক আর অত্যন্ত দুঃখজনক যে এইসব ঘটনা আড়ালেই গোপন থেকে যায়, ধর্ষিত শিশুকিশোর কখনোই এইগুলো প্রকাশ করেনা)
অন্তর্নিহিত অবচেতন মনের তীব্র যৌন চাহিদা মিটাতে না পেরে এরা এমনই সুযোগ পাওয়া মাত্রই চরম অশ্লীল শব্দ ব্যাবহার করে বিকল্প উপায়ে যৌন আনন্দ খুঁজে পায়। এজন্য ওদের আসলেও দোষও দেওয়া মোটেই ঠিক হবেনা। যৌন সক্ষমতা পাওয়ার পর প্রাণিজগৎ এর নিয়মানুযায়ী তীব্র যৌন আকাঙ্ক্ষা বোধ করবেই আর অবচেতনায় এমন অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ করে আর অশ্লীল কল্পনা করেই ওদের সেই চাহিদা মেটাতে হবে। কষ্ট হয় আফসোস হয় এই লোকগুলোর জন্য।
মুসলমান পুরুষরা স্বাভাবিকভাবে বিয়ের আগ পর্যন্ত নিজেদের সহজাত যৌন চাহিদা স্বাভাবিক উপায়ে মিটাতে না পারায় এরা অবচেতনায় প্রচণ্ড রকমের কামুক হতে থাকে যার ফলশ্রুতিতে একা কোন নারী পেলে, ওয়েস্টার্ন গেটাপের নারী দেখলে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনা আর এই নিজেদের এই নিয়ন্ত্রণহীনতাই এরা উলটো নারীর উপর চাপিয়ে দিয়ে নারী স্বাধীনতার তীব্র বিরোধী হয়। মুমিমদের আদর্শ তাদের নবী মু্হাম্মদ নিজের ১০-১৫-টি স্ত্রী আর যৌনদাসী থাকতেও নিজেকে সামলাতে পারেনি তো অনুসারীরা কিভাবে নিজেদের সামলাবে?? এই প্রসঙ্গে চলুন একটা হাদিস শুনি -
জাবির রাঃ বর্ণিত, রসুল সাঃ বাইরে ঘুরতে বেরিয়ে রাস্তায় কোন এক মহিলাকে দেখে রসুল কামোন্মত্ত /যৌনউত্তেজিত হয়ে পড়লেন। তখন তিনি ঘরে ফিরে এসে দেখেন তার স্ত্রী জয়নব (অন্য বর্ণনায় মতান্তরে সাউদা) চামড়া শুকোচ্ছেন তিনি তখনই জয়নবের সাথে সহবাস শুরু করে নিজের কামোন্মত্ততা প্রশমন করলেন । এরপর রসুল বেরিয়ে এসে আমাদের বললেন - "মহিলারা আসে শয়তানের রুপে তাই যদি তোমাদের কেউ বাইরে কোন মহিলা দেখে যৌন উত্তেজনা বোধ করে তবে সে যেনো তখন নিজ ঘরে ফিরে স্ত্রী বা দাসীগণের সাথে সহবাস করে নিজেকে শান্ত করে।
সহীহ মুসলিম, বই নং-০৮, হাদিস নং-৩২৪০
আবার বোখারী ১ম খণ্ড, বই নং ৫ হাদিস নং ২৬৮-২৭০ থেকে আমরা শুনি মু্হাম্মদ একরাত আর দিন মিলিয়ে তার নয় থেকে এগারোজন স্ত্রীর সাথে সেক্স করতেন কারণ বুখারী ৭ম খণ্ড বই নং ৬২ হাদিস নং ৬ এর বর্ণনা থেকে আমরা জানতে পারি রসুলের ত্রিশজন যুবকের সমান যৌনশক্তি ছিলো।
এইখানে আমরা শুধু যে মুহাম্মদের কামোন্মত্ততা দেখি তাই নয় বরং মুসলমানদের চরিত্রের আরেকটা দিক এইখানে প্রকাশ পায়। নিজেদের চারিত্রিক নিয়ন্ত্রণহীনতার জন্য খামাখাই নারীজাতিকে দোষারোপ। মুহাম্মদ নিজেতো নিজের নোংরা কামুক যৌন বিকার নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনা তাই রাস্তাঘাটে মহিলা দেখলে কামোন্মত্ত হয়ে পড়ে আবার উলটো নিজের যৌনবিকারগ্রস্থ চরিত্রের জন্য নারীজাতিকে শয়তান রুপে তুলনা করে। গুগলে পর্ণো সার্চে বরাবরের মতো মুসলিম দেশগুলোই শীর্ষস্থান দখল করে। এছাড়া চাইল্ড পর্ণো, সেক্স উইদ গোট, সেক্স উইদ কাও এইসব বিকৃতমস্তিষ্ক প্রসূত সেক্সুয়াল ইমেজ এবং ভিডিও সার্চেও মুসলিম দেশগুলো সর্বদা শীর্ষে থাকে। বিশেষত এইসকল কিছু সার্চে পাকিস্তানি আর মিডলইস্টান মুসলমানদের জুরি নেই।
এইসব মুমিনেরা তাদের ভিতরের সুপ্ত সহজাত যৌন চাহিদা বিয়ে করা পর্যন্ত কদাচিৎ কোনক্রমে যদি আটকে রাখেও তবু বিয়ের পর ওরা স্ত্রীদের উপর চড়াও হয় কিন্তু সেক্সে ভালোবাসার ছোঁয়া না থাকায় সেক্সের চরম পরজাগতীক পুলক থেকেও বঞ্চিতা হয়। মুসলিম পুরুষের ধর তক্তা মার পেরেক টাইপের সেক্সে নারীর কোন ভুমিকাই থাকেনা তাই সম্পুর্ণ বিবাহিত জীবনেও হয়তো মুসলিম নারীরা ওর্গাজমের সুখ কি উপলব্ধি করতে পারেনা।
কোরান, হাদিসে স্ত্রী আর অধিনস্তদের দাসীদের উপর চড়াও হওয়াকে স্পষ্ট বৈধতা দেওয়া হয়েছে। এজন্য সৌদি আরবে যাওয়া প্রত্যেক নারী শ্রমিক ধর্ষণের শিকার হোন। এরাবিয়ানরাতো কোরান আরবিতে বুঝেই পড়ে তাই তারা খুব ভালোভাবেই জানে যে কোরানে বলা হয়েছে স্ত্রীগণ ছাড়াও "দক্ষিণ হস্তের অধীনস্থদের" সাথে সেক্স করার অধিকার এবং বৈধতা দিয়েছে তাই তারা বাংলাদেশের মতো মিসকিন (তাদের ভাষায় তাইই) দেশ থেকে নিয়ে যাওয়া নারী শ্রমিকদের নিজেদের কোরানে বর্ণিত সেই "দক্ষিণ হস্তগত অধীনস্থই " বলেই মনে করে।
এই কারণেই সহায়সম্বল বিক্রি করে মধ্যপ্রাচ্য যাওয়া নারী শ্রমিকেরা প্রায় প্রত্যেকেই যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সব হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যাওয়া এইসব শ্রমিকেরা নিজ দেশে নিজের সামাজিক সম্মানটুকো টিকিয়ে রাখতে এই বিষয়ে মুখ পর্যন্ত খুলেনা। নিজেদের "দক্ষিণহস্তের অধিভুক্ত " বিবেচনা করে অসভ্য ইতর আরবদেশীয় মুসলমানরা এইসব নারীদের দিনভর গাধারখাটুনি খাটায় আর রাতের বেলা বাপ ছেলে মিলে রীতিমতো টানাহেঁচড়া করে আজকের রাত খাদিমাকে কার বিছানায় নিবে তাই নিয়ে। বাপ-ছেলে আর ভাই ভাইয়ে মিলে এক যৌনদাসীকে নিয়ে টানাহেঁচড়া ইসলামের ইতিহাসে পুরনো ঐতিহ্য।
বোখারী ২৩৬৬ নং হাদীসে আমরা আবার মজার এক দৃশ্য দেখি, পরিবারের দুই জন পুরুষ আপন দুই ভাই যৌনদাসীর সাথে সেক্স করে বাচ্চার জন্ম হলে পরিবারে টানাপোড়ন সৃষ্টি হয় যে বাচ্চাটা দুজনের মধ্যে কার ঔরসজাত। কেউই এই উটকো ঝামেলা নিতে চাচ্ছিলেননা। অস্বীকার করে যাচ্ছিলেন যে বাচ্চা তার ঔরসজাত নয়। এই নিয়ে রসুলের কাছে যাওয়ার পর রসুল তাদের দুজনের মধ্যে বাচ্চার চেহারার বেশি মিল যার সাথে মনে হলো তার কাঁধে বাচ্চার দায়িত্ব তুলে দেন।
পত্রিকা বা টিভি নিউজ গুগলের সার্চ দিয়ে নিজের কানেই শুনুন এইসব নারী শ্রমিকদের নিজের মুখে সেই অত্যাচারের বর্ণনা। বহু নারী শ্রমিককে কাঁদতে কাঁদতে একথাও বলতে শুনেছি যে আমরা পতিতাবৃত্তি করতে যাইনি কিন্তু প্রত্যেকটা ফ্যামিলিতে আরবীয়রা বাপ-ভাই ফ্যামিলির সবাই মিলে পতিতা হিসেবেই আমাদের ব্যবহার করেছে।

No comments