টিকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার নয় এটা পলিটিক্যাল আলাপ।
টিকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার আলাপটা মেডিক্যাল আলাপ না, এইটা পলিটিক্যাল আলাপ। হাসিনা সরকারের উপরে পাব্লিকের আস্থা নাই, সে পলিটিক্যাল এক্সপ্রেশনের রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে। তাই টিকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার আলাপ আসে, শেখ মুজিবের ভাষ্কর্যের আলাপ আসে, নিরাপদ সড়কের আলাপ আসে, পদ্মা সেতুতে মাথা উৎসর্গ করার আলাপ আসে।
জনগনকে লজিক দিয়া টিকার উপকারীতা বুঝানো যাবেনা। এই জনগনকে তো ২০১৮ সালে ভোট দিতেও পাঠানো হইছিলো। বলা হইছিলো ভোট দিতে পারবে। পারছে তারা ভোট দিতে? তাহলে আপনার কথা কেন তারা বিশ্বাস করবে?
হাসিনা যদি কাল বলে, সুর্য পুর্ব দিকে ওঠে। আমি শিওর বাংলাদেশের বেশীরভাগ মানুষ পরদিন পশ্চিম দিকে সুর্যোদয়ের আশায় তাকায়ে থাকবে। এইটারে বলে শাসকের হেজিমিনি লুজ করা। হেজিমনি না থাকলে দেশ চালানো যায়না। দেশ কীভাবে চালানো যায়না সেইটা টিকা কাণ্ড দিয়া বুঝা যাইতেছে।
যেই দেশ সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির জন্য দুনিয়ার সেরা পারফর্মেন্স দেখাইতে পারে। সেই দেশের মানুষ কেন টিকা নিতে চায়না এইটা বুঝতে আইনস্টাইন হইতে হয়না।
No comments